.jpg)
র্তমানে মোবাইল ফোন ছাড়া মানুষ এক মুহুর্তে সময়
কাটে না। মোবাইল তখন কিনি তখন ঠিক ভাবে চালাতে পারি । যত দিন যায় তত মোবাইল একের পর এক সমস্যা দেখা দেয়।
মোবাইলের আয়ু বড়জোর ৩ থেকে ৪ বছর। প্রথমে ইন্টারফেস স্লো হয়ে যায়। এরপর নিয়মিত হ্যাং হওয়া থেকে শুরু হয় হাজারটা অসুবিধা। তবে কয়েকটি সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করে বাড়াতে পারেন স্মার্টফোনের আয়ু।
মোবাইল থেকে মুছে ফেলতে পারেন অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ গুলো।
যে অ্যাপ গুলো কাজেও লাগে না বা দু-একবার মাত্র ব্যবহার হয়েছে, এমন অ্যাপ আনইনস্টল করে দিন। তারপরেও মোবাইলে এমন কয়েকটি অ্যাপ থেকে যায়, যা আনইনস্টল করা যায় না। তবে সেসব প্রি-ইনস্টল ইনবিল্ড অ্যাপকে আনইনস্টল করা না গেলেও ডিজেবল করা যায়।তাতে মোবাইলের স্পেস বাঁচে। ফলে স্লো হয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া যায় অনেকটাই।
মোবাইল ফোনের গ্ল্যান্স লকস্ক্রিন বন্ধ করে দিতে পারেন।
আপনারা দেখেছেন অনেক মোবাইলের লকস্ক্রিনের ওয়ালপেপারই নিজে থেকে বদলে যায় সময়ে-আসাময়ে। বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপনও দেখা যায় সেই ওয়ালপেপারের সঙ্গে। সাম্প্রতিক বাজারে আসা মোবাইলগুলোকে এই গ্ল্যান্স লকস্ক্রিনের অপশন থাকে। এই গ্ল্যান্স সবসময়ে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে, এবং প্রচুর পরিমাণে ব্যাটারি ও ডেটা ক্ষয় করতে থাকে। Settings অপশনে গিয়ে এই থার্ড পার্টি অ্যাপটিকে বন্ধ করে দিতে পারেন আপনি। এতে আপনার মোবাইলের স্পিড অনেকটাই বাড়ে যাবে।
মোবাইল অ্যাপের লাইট ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন।
আমাদের মোবাইলে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রম অ্যাপ বড় স্টোরেজ দখল করে থাকে। বিশেষত ৪জিবি ইন্টারনাল র্যাম বিশিষ্ট ফোনগুলোর ক্ষেত্রে বড়সড় সমস্যা তৈরি করে বড় সাইজের অ্যাপগুলো। সেক্ষেত্র এই সব অ্যাপগুলো আনইনস্টল করে ব্যবহার করুন অ্যাঅ্যাপগুলিরর লাইট ভার্সন, যা আকারে অনেকটাই ছোট, তাতে বাঁচাতে পারে ডেটাও ।
মোবাইলের অ্যানিমেশন স্পিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
মোবাইল ফোনের অ্যাবাউটঅপশনে যান, সেখানে গিয়ে বিল্ডার অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে গিয়ে উইন্ডোজ অ্যানিমেশনে ক্লিক করলে প্রতিটি অ্যানিমশন মোডের স্পিড কমিয়ে ০.৫এক্স করে দিন। অ্যানিমেশনের জন্য আপনার মোবাইলের স্পিড অনেক কমে যায়। তাই অ্যানিমেশন স্পিড কমালে আপনার মোবাইলের স্পিড বাড়বে।
তবে মোবাইলের এই গুলো করে দেখতে পারেন। মোবাইলের আগের তুলনায় ভালো চলবে।
