বর্তমানে আমাদের জীবনে মোবাইল এতো প্রয়োজন যে মোবাইল যদি না থাকে তাহলে এক পা এগোতে পারবোনা। ছোট-বড় সব ধরনের কাজই মোবাইলের মাধ্যমে সম্পন্ন করে থাকি। তবে মোবাইল যখন নতুন হয়, তখন এর ব্যবহার করা খুবই সহজ, তবে এটি পুরনো হতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গেই এতে সমস্ত ধরনের সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে।
অনেক সময় মোবাইলে কোনো কাজ বা গেম খেলার সময় এমন কিছু সমস্যা আসতে শুরু করে যার কারণে ফোন হ্যাং করতে শুরু করে। আর এই সময় মোবাইল বন্ধ করি অবার মোবাইলটিকে পুনরায় চালু করার চেষ্টা করি ।যাতে ফোনটি সঠিক ভাবে কাজ করা শুরু করে।
মোবাইলে দুইটি অপসেন আছে পাওয়ার অফ এবং রিস্টার্ট। পাওয়ার বন্ধ করলে ফোনটি বন্ধ হয়ে যায় এবং এটি ফের অন করতে হয়। রিস্টার্ট করা হলে, মোবাইল নিজে বন্ধ হয় এবং চালু হয়।
কিন্তু অনেকেই হয়তো ভেবে দেখেননি যে, দুটি অপশনের একই কাজ, তা সত্ত্বেও ফোনে এই দুটি অপশন দেওয়ার প্রয়োজন কী। প্রতি সপ্তাহে মোবাইল যদি রিস্টার্ট করা হয় তা মেমোরি লিক প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
এক্ষেত্রে যদি মোবাইল রিস্টার্ট করা হয় তা হলে কানেক্টিভিটি সমস্যায় সাহায্য করতে পারে। ধরুন পুরনো মোবাইলগুলি কখনও কখনও ডেটা এবং Wi-Fi-এর সঙ্গে সংযোগ করতে অক্ষম হলে তা মোবাইল পুনরায় চালু হয়ে য়ায।
তবে মোবাইলের পাওয়ার অফ করলে এটি ক্যাশে ডেটা সাফ করতে সাহায্য করবে, তাখন মোবাইলটি ভালো ভাবে চলতে শুরু করে।
তবে মাঝে মধ্যে মোবাইলের ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান অ্যাপগুলি পরিষ্কার করা উচিত। এটি ফোন চলাকালীন ব্যাটারির স্বাস্থ্যের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে।